ভা’রতীয়রা পা’রেনা বলে কিছু হয়না। তারা নিজেদের দেশে যেমন নাম উ’জ্জ্বল করতে পারে তেমনি বাইরের দেশের নাম উ’জ্জ্বল করতে পারে।




নানান সময় নানান রকম ভাবে ভা’রতীয়রা তাদের নাম ই’তিহাসের পা’তায় তুলে ধরেছেন। ২০২১ সালেও তার ব্য’তিক্রম কিছু হলো না।




এক ভা’রতীয় ক’ন্যা এবার ছাত্র সং’সদের স’ভাপতি হলেন অ’ক্সফোর্ড বি’শ্ববিদ্যালযে। এই ভা’রতীয় ক’ন্যার নাম হল র’শ্মি।




তিনি লিনাকর কলেজে পড়াশোনা করতেন এ’নার্জি সি’স্টেম বি’ষয়টিকে নিয়ে এবং সেখানে তিনি স্না’তকোত্তর করছেন।




না’রীর ক্ষ’মতা বা’ড়ানোর তার ল’ক্ষ্য। র’শ্মি অ’ক্সফোর্ড বিশ্ব’বিদ্যালয় ছাত্র সং’সদের স’ভাপতি হলেন।




এই প্রথম ভা’রতীয় ছাত্রী, ছাত্র সংসদের প’দটি পেলেন। রশ্মি ক’র্নাটকের মনিপাল ই’নস্টিটিউটে পড়াশোনা করতেন এবং সেখানে মে’কানিক্যাল ই’ঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে তিনি স্না’তক।




র’শ্মির চি’ন্তাভাবনা হল বিভিন্ন পা’ঠ্যসূচিকে প্র’ধান হিসাবে দেখা উ’চিত এবং যে স’মস্ত বিষয়ে ঔ’পনিবেশিক’তার উ’পরে নি’র্ভর করে যে শি’ক্ষা দেওয়া হয় সে’টাকে ব’ন্ধ করা উ’চিত।




তিনি চান ঔ’পনিবেশিক শি’ক্ষার যে স’মস্ত স’মার্থক কা’রী ব্য’ক্তিদের যে মূ’র্তি করে রাখা হয় সেগুলো কে’উ বাদ দিয়ে দিতে চান তিনি।




র’শ্মি চান নিজেদের দেশের আর্থ’সামাজিক এবং যে জা’তিগত গু’লি রয়েছে সেই দি’কগুলির ওপর বি’শেষ প’র্যবেক্ষণ করতে।
জী’বাশ্ম জ্বা’লানি ব্য’বহার করে যেরকম দূ’ষণ চালানো হচ্ছে সেই ব্যা’পারটাকে তিনি ব’ন্ধ করে দিয়ে কা’র্বন ডাই অ’ক্সাইড কিভাবে রো’ধ করা যায় সে বিষয়ে ন’জর দিতে।


ব্ল্যা’ক এ’শিয়ান এ’ন্ড মা’ইনোরিটি এ’ন্থিক এক মহিলা হিসেবে নিজেকে গ’ণ্য করে প্রা’ন্তিক যে স’মস্ত মানুষ রয়েছে তাদের যে ল’ড়াই রয়েছে সেই ল’ড়াইটাকে তিনি স’মর্থন করে তার ওপর গু’রুত্ব দিতে চান।