মানুষ আ’বদার করে সেটা তার স্বভাবগত বৈ’শি’ষ্ট্য থাকে, সচরাচর মানুষ করে তার নিজের লোকের কাছে, কিন্তু অ’দ্ভু’ত বিষয় সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠে এলো, রা’ষ্ট্রপতির কাছে আবদার, তাও আবার কোন একজন সাধারন মহিলার যা ভাবাই যায়না।




ক’ল্পনাতীত কিন্তু সেরকমই ক’ল্পনার বাস্তবে রূপায়ণ ঘ’টেছে, মধ্য প্রদেশের বাসিন্দা তিনি বাসন্তী বাঈ। তিনি নিজের অল্প জমিতে ফসল ফলান এবং তাতেই নিজের দিন কোনক্র’মে দিন কাটে।




কিন্তু বর্তমানে সমস্যা হচ্ছে তার যে জমি আছে তা অন্যজনের জমির উপর দিয়ে যেতে হয়। কিন্তু তিনি আর তাকে যেতে দিচ্ছেন না, ফলে তিনি তার জমিতে পৌঁ’ছাতে পারছেন না, আর চাষাবাস তো দূরের কথা।




তাই তার জীবন সং’শয় দেখা দিয়েছে তিনি কিভাবে সংসার চালাবেন, কি খাবেন? এখানে একটা বড় প্রশ্ন চিহ্ন।স্বাভাবিক ভাবেই বাসন্তী বাইরের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে।




স্থানীয় প’ঞ্চায়েতেও তিনি এ বিষয়টি জানান, কিন্তু তার সেখানে গিয়ে তিনি কোনো সুরাহা পাননি। এর পরে তিনি অবশ্য থানায় অভি’যোগ দায়ের করেন, কিন্তু সেই থানা থেকে কোনো ব্য’বস্থা নেয়া হয়নি।




তাই তিনি বাধ্য হয়ে একটি টাইপিস্টের কাছে যান এবং তাকে দিয়ে একটি চি’ঠি টা’ইপ করান। রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ এর উ’দ্দেশ্যে, তাতে তিনি লিখেন যে তাকে একটি হে’লিকপ্টার কেনার পয়সা দিতে হবে।




এই আ’বদারটা তিনি করে বসেন শেষ পর্যন্ত এই চিঠিটি রামনাথ কোবিন্দের কাছে না পৌ’ছালেও সোশ্যাল মিডিয়া উঠে আসে এবং সেই চিঠিটি সোশ্যাল-মি’ডিয়ায়-ভাইরাল হয় এমনকি স্থা’নীয় টিভি চ্যা’নেলেও খবরটি দেখানো হয় ফলে স্থানীয় বি’ধায়ক যশপাল সিং এর কাছে খ’বরটি পৌঁছায়।
তাই তিনি আ’শ্বস্ত করেন যে তিনি সুবিচার পাবেন, যদি তার অভি’যোগটি সত্যি হয়, তাহলে আ’ইনত ব্য’বস্থা নেবেন, যাতে তিনি তার জমিতে গিয়ে চাষবাস করতে পারেন,


অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে বর্তমানে সোশ্যাল মি’ডিয়ায় সংবা’দমা’ধ্যমের কোন খবর প্রচারিত না হওয়া পর্যন্ত প্র’শাসন কোনো কিছুই করছেন না। এরকম আমরা বহু ঘ’টনা দেখতে পাচ্ছি।
যতক্ষণ না সং’বাদ মাধ্যম ও সোশ্যাল মি’ডিয়ায় আলো’চনা বা আ’লোড়ন সৃষ্টি হচ্ছে, তবেই প্র’শাসন নড়েচড়ে বসেছে। কিন্তু এটি সাধারণ মানুষের কাছে খুবই একটি দুঃ’খজ’নক ঘ’টনা।


কারণ সমস্ত ঘ’টনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠে আসে না, বা সং’বাদমা’ধ্যমের উঠে আসে না ফলে তারা কিভাবে সুবিচার পাবেন? দেশের প্র’শা’সনের উপর কিভাবে একটি মানুষ ভরসা করবেন? সেটি একটি বড় প্র’শ্নচিহ্নের মুখে