এক’রত্তি মেয়ের এমন নাচ দেখে তাক্ লেগে যায়।”তেরে আ’খোঁ কা ইয়ে কা’জল” গানে নাচ ক্ষু’দে মেয়ে’টির।কোনো এক লোক সমাবেশ এর ভীড়ে একপাশে নিজের জায়গা করে নিয়েছে।
কেউ তার ভি’ডিও করছে, আর সে আপন মনে বি’ভোর হযে নাচতে ব্য’স্ত।দেখে বোঝার উপায় নেই যে সে গানের অ’র্থ বঝেছে নাকি বোঝেনি।
যা দেখে অনেকেই বলছেন ভগবা’নের প্রদ’ত্ত ট্যা’লে’ন্ট। বড় হয়ে অনেক ভালো ডান্সার হবে। এই বয়সেই এত পার’ফে’কসন,
সচরা’চর দেখা যায় না। যে বয়’সে আমরা সবাই পু’তুল নিয়ে খেলা করি, চকো’লেট খাবার বা’য়না করি, কিং’বা ঠিক মতো পে’ন্সি’লও ধরতে পারি না সেই বয়সে মে’য়ে টি যে কোমর দোলানো নাচ ভিডিও টিতে দেখা যাচ্ছে তা অসাধারণ।
প্রতি টা স্টে’প এত নিখুঁত যে বলার ভা’ষা নেই। গান টির কথা’গু’লির অ’র্থ বো’ঝার বয়’স এখনও মেয়েটির হয়নি, তাই না বুঝেই যে এত ভালো না’চতে পারে তাহলে বুঝলে কি হত তা আমাদের জানা নেই।
এই রকম ভিডিও যদিও আজকাল সো’শাল মি’ডিয়ায় পাওয়া যাচ্ছে। সবাই তার ট্যা’লেন্ট দেখাতে ব্য’স্ত।এরকমই মি’ষ্টি আরেকটি নেপা’লী মেয়ের ভিডিও দেখা যায়।
নে’পালী গানের সাথেই লিপ দেয় আর অভিনয় করে আবার নাচেও। আবার কখনো দেখা যায়’ বী’রপুরু’ষ ‘কবি’তাটি পাঠ করছে এক বাচ্ছা ছেলে।
শুন’তে এত ভালো লাগে যে তা ভা’ষায় প্র’কাশ সম্ভ’ব নয়। অ’র্থএ জানা নেই কি’ন্তু এক্স’কপ্রে’শন যা বড় বড় শি’ল্পী’কেও তাক লাগাবে।
একটি বা’চ্ছার মধ্যেও ক’ত প্র’তিভা থাকতে পারে সেটা জানতে পারার একমাত্র মা’ধ্যম এই ডি’জিটাল মা’ধ্যম।
ঘরে বসেই দেশ দুনিয়ার কত খবর পেয়ে যাই। ক ত মানুষের এই প্র’তিভা সম্প’র্কে জানতে পারি। আগে এই ডি’জিটাল মাধ্য’মের ব্যবহার না থাকায় জানতেই পারতাম না।
এই সম’স্ত কিউ’ট আর ট্যা’লেন্ট দের সাথেও পরিচয় হয়। যদিও সব কি’ছুর ভালো খা’রাপ দিক আছে।
