







বিজ্ঞানী ভিনটন জি কার্ফকে ইন্টারনেটের জনক বা আবিষ্কারক বলা হয়। ইন্টারনেট আবিষ্কারের পর এটির সবথেকে যুগান্তকারী অবদান হল সোশ্যাল মিডিয়া। এই আধুনিক যুগে ঘরে বসে বিনোদনের মূলমন্ত্র হয়ে উঠেছে এই সোশ্যাল মিডিয়া।




সোশ্যাল মিডিয়ার আরো দুটি নাম আছে যথা নেট দুনিয়া এবং নেট মাধ্যম। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা ঘরে বসেই সিনেমা থেকে শুরু করে খেলাধুলা নিমিষেই উপভোগ করতে পারি। এই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার পূর্বাভাস বা বন্যা,




ভারী বৃষ্টিপাত সম্পর্কিত তথ্য নিমিষেই জেনে যেতে পারি। তবে ইদানিং সূত্রের খবর থেকে জানা যাচ্ছে যে ত্রিপুরা রাজ্যে বিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তকে যুক্ত হতে চলেছে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের লেখা বই। শুধু তাই নয়,




আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকেই পঞ্চম শ্রেণীর পাঠ্যপুস্তকে যুক্ত হতে চলেছে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের লেখা একটি বই। বইটিতে আধুনিক ত্রিপুরা গড়ে তুলতে মহারাজা বীরবিক্রম কিশোর মানিক্য বাহাদুরের অবদান সম্পর্কে লেখা রয়েছে।




২০১৯ সালে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের লেখা এই বই বাংলা এবং হিন্দি উভয় ভাষাতেই প্রকাশিত হয়েছিল। এই বইতে ত্রিপুরার ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব।




এছাড়া এই বইয়ে ত্রিপুরার রাজশাসনের মডেল এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর শাসনের মধ্যে মিলও তুলে ধরা হয়েছে। ত্রিপুরার রাজ্য শিক্ষা দপ্তরের এক সিনিয়র অফিসার এই বিষয়ে জানিয়েছেন, ‘আধুনিক ত্রিপুরার শিল্পকারদের মধ্যে অন্যতম মহারাজা বীর বিক্রমকে নিয়ে,




লেখা মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের বইটির কিছু অংশ স্কুলের পাঠ্যসূচিতে যোগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা দপ্তর। এই বইটি পঞ্চম শ্রেণীর পাঠ্যপুস্তকে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে’। রাজ্য শিক্ষা দপ্তরের সিনিয়র আরও জানান,
‘শিক্ষামন্ত্রী রতনলাল নাথের কাছে এই বইটি শিক্ষাবর্ষে যুক্ত করার জন্য আবেদন করেছিল “বিবেকানন্দ বিচার মঞ্চ” নামের একটি সামাজিক সংগঠন। আর এই সংগঠনের আবেদনের পরই তা কার্যকর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা দপ্তর।